ডায়বেটিকস রোগীর জন্য নিরাপদ খাবার গুলো তালিকা জেনে নিন

 প্রিয় পাঠক আজকে আমরাই আর্টিকেলে আপনাদের জানাবো ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা যদি এ বিষয়ে আপনাদের সঠিক ধারণা জানা না থাকে তাহলে আপনাদের এই আর্টিকেলটি অনেক উপকারে আসবে। আপনার যদি ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা জানা থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটিতে আপনি জানতে পারবেন ডায়াবেটিস রোহিত খাদ্য তালিকায় এবং ডায়াবেটিস রোগের বিষয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য



ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা এই সম্পর্কে আপনার পরিষ্কার ভাবে সঠিক জানা সঠিক তথ্য জানা না থাকলে আপনি অনেক সমস্যায় পড়তে পারেন তাই আজকে আপনাদের জানাবো ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা আপনার আপনার জানা থাকলে আপনি নিজে নিজেই আপনার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী খাদ্যর সমাধান পাবেন

ভূমিকা 

একমাত্র চিনিমুক্ত খাবার খেয়ে ব্লাড সুগার কন্ট্রোলে আনা সম্ভব এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ বা প্রতিরোধ করা সম্ভব সেই সাথে ভাজাপোড়া খাবার ফলের রস জ্যাম জালি যেগুলো ডায়াবেটিস রোগের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে সেইসব খাবার থেকে ডায়াবেটিস রোগীদের দূরে থাকাই ভালো এতে করে তাদের ডায়াবেটিক প্রতিরোধ সম্ভাবনা অনেকটা বেড়ে যাবে এখন নিচে আপনাদের বেশ কিছু খাবারের নাম উল্লেখ করে দিব যে সব খাবার ডায়াবেটিস রোগীরা খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন ভাজাপোড়া খাবার কেক চিনি যুক্ত চা মিষ্টি ফলের রস ফলের সন্ধি চকলেট কমল পানীয় আইসক্রিম বিস্কুট মাখুন ও চিনি যুক্ত সব খাবার

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না

প্রিয় পাঠক ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা জানার জন্য হয়তো অনেক খোঁজাখুঁজি করছেন তারপর সঠিক তথ্য পাচ্ছেন না তো সমস্যা নাই এখন আপনাদের ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা এবং যেসব খাবার খাওয়া যাবে না সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথে থেকে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে শেষ করুন

আমাদের দেশের মানুষরা অনেক ভজন প্রিয় মানুষ আমাদের দেশের মানুষকে বাঙালি বলা হয়ে থাকে ডায়াবেটিকস হলে নিজেকে নিজের খাদ্য তালিকাকে পরিবর্তন করতে হবে এবং নিজের খাদ্য অভ্যাসকে নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য যেসব খাবার ঝুঁকিপূর্ণ সেই খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী জীবন যাপন করতে হবে

এবং আমাদের শরীরে যেসব খাবার প্রচুর ক্যালরি যোগ করে এবং আমাদের রক্তের সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এসব খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে নিজের স্বার্থের কথা চিন্তা করে নিজেকে নিজের খাদ্য অভ্যাসকে নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে তবে গবেষণায় পরামর্শ দিয়ে থাকেন যে বিস্কুট চিনি চকলেট কেক আইসক্রিম মাখন মধু এবং কমল পানীয় বিশেষ করে যে খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে সেসব খাবারের বিকল্প যে খাবার সেই খাবার গ্রহণ করতে হবে

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের দ্বারা সবকিছুই সম্ভব নিজের জীবনকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য নিজের খাদ্য অভ্যাসকে পরিবর্তন করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণার করার চেষ্টা করতে হবে এবং ডায়াবেটিস রোগীদের নাস্তায় কখনো চাঁদা পাউরুটি সাদা পাউরুটি খাওয়া যাবে না এবং ডায়াবেটিস রোগীকে অবশ্যই মিষ্টি জাতীয় ফল খাবার থেকে অনেক দূরে থাকতে হবে


ডায়াবেটিস রোগীর জন্য কি ধরনের খাবার খাওয়া উচিত?

প্রিয় বন্ধুরা যাদের ডায়াবেটিকস রোগ রয়েছে, তারা হয়তো অনেক চিন্তায় থাকেন কোন খাবার গুলো খাওয়া উচিত কোন খাবারগুলো খাওয়া যাবে এ বিষয়ে তাদের বিস্তারিত জানা না থাকায় অনেক সমস্যায় সম্মুখীন হতে হয়। তবে সমস্যা নাই আপনাদের এখন এই আর্টিকেলে ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা রোগীদের জন্য যেসব ধরনের খাবার খাওয়া যাবে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে 

এই সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি আমাদের সাথে থেকে পড়ে শেষ করুন উপরের আলোচনায় অবশ্যই জানতে পেরেছেন ডায়াবেটিস রোগীদের যেসব খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে ডায়াবেটিস রোগীর জন্য খাদ্য তালিকা আলাদা হতে হবে ডাক্তার তবে ডাক্তার আর গবেষকরা ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্যের তালিকা সম্পূর্ণ রোগীর বয়স উচ্চতা ওজন এবং ডায়াবেটিস রোগীর 

মাত্রা অনুযায়ী খাবার নির্ধারণ করে দেন অনেকেই মনে করেন যে ডায়াবেটিস হলে অনেক খাবার খাওয়া নিষেধ তবে তাদের এই ভুল ধারণা সঠিক নয় ডাক্তাররা বলেন একজন ডায়াবেটিস রোগী অন্যান্য সাধারণ মানুষের মতো শর্করা আমি চর্বি গণিত ভিটামিন ইত্যাদি খাদ্য গ্রহণ করতে পারবেন ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য প্রথমে চিনিযুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে 

এবং যেসব খাবারে অতিরিক্ত চিনি থাকে বা আমাদের শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি যোগ করে এবং রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি করে সে খাবার পরিহার করতে হবে এবং ডায়াবেটিস রোগীর খাবার যেমন ভাত রুটি নুডুলস এসব খাওয়া যেতে পারে নিচে কিছু ডায়াবেটিস রোগীর খাবার উল্লেখ করা হলো ফলমূল ভাত রুটি নুডুলস মাশরুম বাদাম পানিযুক্ত সবজি সবুজ শাক-সবজি পাতলা দুধ ডাল ভুট্টা মিষ্টি আলু খেজুর তরমুজ কচুরমুখী ইত্যাদি এইসব খাবারগুলো আমাদের শরীরে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী খাবার

এবং নিশ্চিন্তে খাবারগুলো গ্রহণ করতে পারবে এই খাবার গ্রহণ করার ফলে ডায়াবেটিস রোগীর কোন ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না এইসব খাবারগুলো আমাদের শরীরের জিআই নামক রক্তের শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে না সেই জন্য এসব খাবারগুলো নিঃসন্দেহে খাওয়া যেতে পারে এছাড়াও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নানান ধরনের ভালো খাবার পাওয়া যায়

গবেষকরা মনে করেন সবকিছুই নিয়ন্ত্রণে বা নির্মূল করা সম্ভব এই জন্য আমাদের সঠিক খাদ্য অভ্যাস থাকতে হবে এবং নিজের বদ খাদ্য অভ্যাসকে নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে আমাদের শরীরে ডাইবেটিস ধরা পড়লে সর্ব প্রথমে নিজের খাদ্য অভ্যাস দিকে নজর দিতে হবে এবং নিয়মিত হাঁটাচলা পরিশ্রম করা অলসতা দূর করা ইত্যাদি নিয়মিত করতে হবে এবং প্রতিদিন প্রতিযুক্ত খাবার তাজা খাবার ফল গ্রহণ করবেন এছাড়াও সব জাতীয় ফল খাওয়া যেতে পারে

এইসব খাবারগুলো একবারে অতিরিক্ত না খেয়ে কয়েকবার ভাগ করে করে খাওয়া শরীরের ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সবথেকে নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে বেশি নিজের মদ্যপান ধূমপান করা বাদ দিতে হবে এবং এসবগুলো খাবার পরিহার করতে হবে এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার বিকল্প হিসেবে টক দই খাওয়া যেতে পারে

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা

প্রিয় পাঠকগণ ডায়াবেটিকস রোগীদের বিশেষ সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার একটি কারণ মূল কারণ হচ্ছে ডায়াবেটিস রোগীরা জানেন না তাদের সঠিক খাবার কি বা বলতে গেলে তাদের সঠিক ধারণা বা পরিষ্কারভাবে জানা নেই ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা কি যার কারণে তাদের মধ্যে অনেকেই তার ভুল খাদ্য অভ্যাসের জন্য ডায়াবেটিক রোগের মাত্রা বেড়ে জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলছে


প্রিয় বন্ধুরা, আশা করছি উপরের আলোচনাগুলো পড়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন বা জানতে পারছেন এই আর্টিকেলটি আপনার উপকারে আসতে চলেছে। যদি আপনি ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান এবং এই বিষয় নিয়ে পরিষ্কারভাবে জানতে ইচ্ছুক তাহলে মনোযোগ সহকারে পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন বা তথ্য সূত্রে জানা যায়

যে বিশ্বের প্রায় এক সেকেন্ডে একটি ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হয় এই ডাইবেটিস রোগের জন্য বিশ্বে প্রায় বছরপতি ১০ লাখেরও বেশি প্রাণ শেষ হয়ে যায় ডায়াবেটিসের কারণে অনেক সমস্যা বা মানুষ অনেক কষ্টের সম্মুখীন হয় যার মধ্যে একটি রোগ হল মানুষ অন্ধ হয়ে যাওয়া সম্ভব না থাকে শরীরের কিডনি নষ্ট হতে পারে শরীরের বিভিন্ন অংশে কেটে ফেলা যেতে পারে
ডায়াবেটিস রোগীর কোন সঠিক বয়স বা ওজন নেই এই ডায়াবেটিস রোগটি ছোট বড় সকলের হতে পারে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য সর্বপ্রথমে শরীরের দেহের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ঠিক রাখতে হবে আমাদের দেহের ওজন কে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে ডায়াবেটিস রোগীকে নিজের খাদ্য তালিকা বিষয়ে জানতে হবে এবং যেসব খাবার খাওয়া যাবে না সেসব খাওয়ার থেকে বিরত থাকতে হবে

একজন ডায়াবেটিস রোগীর নিজের ডায়াবেটিস রোগকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসার জন্য প্রথমে তাকে মিষ্টি যুক্ত খাবার যেমন চিনি গুড় মধু গ্লুকোজ বিস্কুট মিষ্টি ফলমূল এবং রক্তে সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেওয়া এসব খাবার থেকে সম্পূর্ণ নিজেকে বিরত রাখতে হবে এবং অতিরিক্ত ক্যালরি খাবার যা আমাদের শরীরে যোগ করে ক্যালরির মাত্রা বৃদ্ধি করে সেসব খাবার থেকে নিজেকে দূরে রাখায় ভালো।

এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আসযুক্ত খাবার খাওয়া যেতে পারে সবথেকে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত খাবার হচ্ছে ডায়েট যুক্ত খাবার যে খাবারগুলো খেলে ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণে আনা তাড়াতাড়ি সম্ভব নিচে কিছু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা খাবারের নাম উল্লেখ করা হলো মটরশুঁটি মসুর ডাল হলুদ সাইট্রাস ফল জলপাই তেল রসুন দারুচিনি সবুজ শাকসবজি ডিম চর্বিযুক্ত মাছ ইত্যাদি ডিম ডিম আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে অনেক উপকারী

এতে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে ডিম আমাদের শরীরের হাড়কে শক্ত করে এবং আমাদের শরীরের হৃদরোগের কমাতে সাহায্য করে এবং ডিমে কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার এতে অনেক কম গ্লাইসেমিক আছে এবং এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি ভাল খাবার হচ্ছে ডিম সবুজ শাকসবজি শাকসবজি আমাদের শরীরের বিভিন্ন ঘাটতি পূরণ করে আমাদের শরীরকে সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে

সবুজ শাকসবজি পরিপুষ্ট কর পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার এবং ক্যালরিতেও কম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী একটি শা্বা হচ্ছে পালন শাক এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি খনিজ ও ভিটামিন রয়েছে ডায়াবেটিস রোগীদের পালং শাক খাওয়া অনেক উপকারে আসে

ডায়াবেটিস এর স্বাভাবিক মাত্রা কত?

প্রিয় পাঠক অনেকেই উপরের আলোচনা পড়ে বুঝতে পেরেছেন ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা কি খাওয়া উচিত এবং কি খাওয়া উচিত নয় এ আলোচনায় আপনাদের বলব ডায়াবেটিস এর স্বাভাবিক মাত্রা কত চলুন তবে দেরি না করে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক মানুষের শরীরের ডায়াবেটিস মিলিগ্রাম অথবা ডেসিলিটার এককে মাপা হয়ে থাকে

এবং একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মানুষের ক্ষেত্রে সঠিক ব্লাড সুগারের মাত্রা হলো ৯০ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম। ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাভাবিক মাত্রা কত মানুষের শরীরে ব্লাড সুগার স্বাভাবিক কত থাকা উচিত এটি বয়সের বয়সের উপর ভিত্তি করে একটি তালিকা করা হয়েছে যার মধ্যে রাখা হয়েছে ৬ বছরের থেকে যারা নিচু কম বয়সী শিশু রয়েছে তাদের জন্য সুগারের মাত্রা ঠিক ৮০ থেকে ১৮০ মিলিগ্রাম /ডি এল থাকা উচিত
এবং যাদের বয়স ৬ থেকে ১২ বছরএই সকল শিশুদের ফাস্টিং সুগার মাত্রা ৮০ থেকে ১৮০ মিলিগ্রাম /ডি এল থাকা উচিত এবং যাদের ১৩ থেকে তাদের শরীরের স্বাভাবিক ব্লাড সুগারের মাত্রা হলো ৭০ থেকে ১৫০ মিলিগ্রাম। যদি এছাড়াও আমাদের শরীরের খালি পেটে রক্তে রক্তের মধ্যে সুগারের মাত্রা পয়েন্ট ৫.৫ মিলিগ্রাম এর আশেপাশে থাকলে ভালো এবং ৫.৫ পয়েন্ট থেকে ৬ .৯ এই পয়েন্টে যদি সুগারের মাত্রা থাকে তাহলে এটিকে প্রি ডায়াবেটিস হিসেবে ধরা হয়

এবং এই পয়েন্ট যদি ৭ পয়েন্ট অতিক্রম করে তাহলে এটিকে আমরা ডায়াবেটিকস বলে থাকি যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক ক্ষতি কারী একটি রোগ যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে নানান সুস্বাদু মিষ্টি জাতীয় খাবার থেকে বঞ্চিত করে তবে অনেকে অনেক দুশ্চিন্তায় থাকেন ডায়াবেটিক্স রোগে ভোগার কারণে তবে তাদের বলে থাকি যে দৈনিক জীবনে কিছু পরিবর্তন আনলে ডায়াবেটিস রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব

ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার তালিকা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আমাদের আলোচনা পড়ে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে এবং ডায়াবেটিস নিয়ে সকল তথ্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে আপনি সঠিক ধারণা জ্ঞান লাভ করতে পারছেন এবং ডায়াবেটিস রোগীর নিষিদ্ধ খাবার জানতে হলে পুরো আলোচনাটি আমাদের সাথে থেকে মনোযোগ সহকারে পড়ুন

ডায়াবেটিস হওয়ার মূল কারনে হচ্ছে কিন্তু আমাদের অনিয়ন্ত্রিত খাদ্য অভ্যাস এবং অনিয়ন্ত্রিতভাবে জীবন যাপন করা সঠিক সময় খাদ্য গ্রহণ না করা সুষম খাদ্য গ্রহণ না করা এবং অতিরিক্ত খাবার যা আমাদের শরীরে পক্ষে ক্ষতিকারক এসব খাবার খেয়ে আমরা ডায়াবেটিস আক্রান্ত হয়ে পড়ি এখন গবেষণায় দেখা যায় যে 

ডায়াবেটিস রোগ ছোট বড় সবার হয় ডায়াবেটিস রোগ বয়স কিংবা শরীরের গঠন দেখে আসে না তবে ডায়াবেটিকস নিয়ে চিন্তার তেমন কিছু নেই সব কিছুরই কোন না কোন সমস্যার সমাধান রয়েছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে নিয়ন্ত্রিত করতে পারলে আমরা ডায়াবেটিস কেউ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারব ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য তেমন কোন কিছু জাদু করার প্রয়োজন নেই

তবে প্রতিদিনের যে খাদ্য অভ্যাসগুলো রয়েছে সেই খাদ্য অভ্যাসগুলোকে পরিবর্তন করতে হবে এবং সুষম খাবার এবং নিজের ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে এবং অতিরিক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে দৈনিক অলসতা করে দিন না কাটিয়ে পরিশ্রম করতে হবে এবং অতিরিক্ত চিনি যুক্ত খাবার ভাজাপোড়া খাবার যা আমাদের শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর

বা আপনার শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর আপনি বুঝতে পারছেন তাহলে সে খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন তবে নিচে কয়েকটি খাবারের তালিকা আছে যে খাবার গুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এবং নিজেকে ডাইবেটিস মুক্ত রাখুন নিজেকে ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অবশ্যই চিনিযুক্ত খাবার বা অতিরিক্ত চিনি যে খাবারগুলোতে রয়েছে সেই খাবার খাওয়া থেকে এক রকম বিরত থাকুন

এই খাবার খেলে আপনার শরীরের রক্তের ব্লাড সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি করে দেয় এবং আপনার শরীরের জন্য চিনি একরকম বিষের মত কাজ করে যা আপনি পরে বুঝতে পারবেন চিনি হচ্ছে এমন একটি খাবার যা যাতে অনেক পরিমাণ ক্যালরি থাকে যা ডায়াবেটিস রোগীর জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর তাই মিষ্টি জাতীয় চকলেট বিস্কিট মিষ্টি ফল মধু ইত্যাদি খাওয়া থেকে একদমই বিরত থাকতে হবে 

এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত বা যতটুকু নুন কম খাওয়া যায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অতিরিক্ত নুন খাওয়া উচিত নয় এটি তাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর অতিরিক্ত নুন খেলে ডায়াবেটিস রোগ বাড়ার পাশাপাশি শরীরে হৃদরোগের হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাই নুন খাওয়া কম করা উচিত ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মদপান করা যাবে না যদি ডায়াবেটিকস রোগীর অ্যালকোহল বা মদ পান করার অভ্যাস থাকে তাহলে এটি অতি দ্রুত ছাড়তে হবে

এটি স্বাস্থ্যের পক্ষে অনেক ক্ষতিকর ধূমপান শুধু ডায়াবেটিস নয় এছাড়াও আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ক্ষতি করতে কাজ করে ধূমপান থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারলে শরীরের অনেক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ স্বাভাবিক থাকে

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ডা জাহাঙ্গীর কবির 

প্রিয় বন্ধুরা আলোচনা গুলো পড়ে আপনি বুঝতে পারছেন ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা এবং ডায়াবেটিস নির্মূল করার বিশেষ কিছু নিয়ম যা প্রতিদিন জীবনে নিয়মিত পরিচয় চাপা পালন করলে ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব আমরা এখন আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব ডাক্তার জাহাঙ্গীর কবির কিছু ডায়াবেটিকস নিয়ে সচেতনমূলক কথা বিস্তারিত জানতে হলে পড়তে হবে 

ডাক্তার জাহাঙ্গীর কোভিদ বলেন শরীরের ডায়াবেটিকস ওজন মেদ চর্বি অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য যেসব খাওয়ার খাওয়া যাবেনা সেই খাবারগুলো হচ্ছে পাউরুটি বিস্কুট ডাল মিষ্টি আলু মুলা শর্করা জাতীয় খাবার চিনি ইত্যাদি এবং যেসব খাওয়ার গুলো এবং যেসব নিয়ম গুলো মানতে হবে সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো সকালে ভোরে ঘুম থেকে উঠতে হবে 

এবং নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ৪০ থেকে ১ ঘন্টা স্বাভাবিক গতিতে হাঁটতে হবে এবং যাদের বয়স ৪০ এর নিচে তাদের কমপক্ষে ৪০ থেকে ৬০ মিনিট হাঁটতে হবে প্রত্যেকদিন এবং হাঁটা চলার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন শ্বাসকষ্টের কোন সমস্যা না হয় আপনার শরীর যতটুকু চায় ততটুকু ব্যায়াম অথবা হাঁটতে হবে 

রোজা রাখতে পারেন আমাদের দেশের স্বাভাবিক রোজার মত সমস্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এবং সন্ধ্যায় ইফতারের সময় যেটি বাদাম মাখন শসা দিয়ে এবং টক ফল দিয়ে খেতে পারেন এবং নিজেকে মানসিক চাপমুক্ত রাখার চেষ্টা করবেন 

নিজেকে চিন্তা মুক্ত রাখতে যতটুকু সম্ভব ততটুকু চেষ্টা করবেন এবং নিজের দৈনন্দিন জীবনে হাসিখুশি থাকার চেষ্টা বা হাসিখুশি জীবন যাপন করার চেষ্টা করবেন প্রতিদিন হাঁটাচলা করার সময় সকালের যে স্নিগ্ধ রোধ থাকে সেটিকে গায়ে লাগানোর চেষ্টা করবেন কারণ সকালের রোদে ভিটামিন ডি থাকে 

যা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে অনেকটা সাহায্য করে এবং মসলা জাতীয় খাবার যেগুলো ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খাবার উচিত নয় সেসব খাবার এড়িয়ে চলুন এবং রান্নার সময় খেয়াল রাখবেন সোয়াবিন তেলের বিকল্প হিসেবে

সরিষার তেল ব্যবহার করলে অনেক ভালো এবং এটি বাজারে কোন প্যাকেট থেকে না কিনে নিজে মেশিনের প্রক্রিয়া দ্বারা তেল বানিয়ে নিলে অনেক উপকারে আসবে এছাড়াও বাহিরের কোন খাবার যেমন হোটেলের অতিরিক্ত মসলা তেল ভাজাপোড়া ইত্যাদি খাবার থেকে নিজেকে দূরে রাখবেন এই সবগুলো নিয়ম মেনে চললে অবশ্যই ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণে এবং ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে

দ্রুত ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায়

ডায়াবেটিস আমাদের শরীরের অনেক একটি জটিল সমস্যা ও রোগ ডায়াবেটিস করার ফলে আমাদের দৈনন্দিন জীবন থেকে নানান সুস্বাদু খাবার থেকে বঞ্চিত হতে হয় এবং ডায়াবেটিস দ্রুত চিকিৎসা না করলে এর ফলাফল অনেক ভয়ঙ্কর বা মৃত্যু মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে তাই ডায়াবেটিস ধরা পড়লে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জীবন যাপন করুন

নিজের দৈনন্দিন জীবনকে পরিবর্তন করে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিজের জীবনকে পরিচালনা করার চেষ্টা করবেন এতে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি ডায়াবেটিক থেকে মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা বেশি থাকবে চলুন তবে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার কিছু উপায় যেগুলো নিয়ম মত পালন করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে দ্রুত চলে আসবে নিয়ম করে দৈনিক 40 থেকে ৬০ মিনিট হাটাহাটি করতে হবে দৈনিক হাটাহাটির করার ফলে আমাদের শরীরের ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণ থাকার পাশাপাশি আমাদের শরীরের ওজন ঠিক থাকবে

নয়ন তারা ফুল এটি আমাদের দেশের অতি পরিচিত একটি ফুল এই ফুলের গাছের পাতা দৈনিক দুই থেকে তিনটি পাতা চিবিয়ে খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকার সম্ভাবনা থাকে এবং তেতো করলা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তেতো করলা খেলে রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা কমে যায় এবং ডায়াবেটিস কে কন্ট্রোলে আনতে সাহায্য করে

ডায়াবেটিক কন্ট্রোল করার জন্য আমাদের শরীরে প্রয়োজন ভিটামিন এ এবং ভিটামিন এ যুক্ত খাবার বাসব্জি হচ্ছে মিষ্টি কুমড়া মিষ্টি কুমড়া আমাদের খাবার খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে মিষ্টি কুমড়া প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে এবং মিষ্টি কুমড়া আমাদের শরীরের চোখের রাত কানা বা দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া রোগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে থাকে

ঢেঁড়স ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি উপযোগী খাবার বা সবজি হল ঢেঁড়স কি চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন যে একটি ঢেঁড়স এক গ্লাস পানিতে কেটে সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালবেলা ঢেঁড়স গুলো তুলে অবশিষ্ট যে প্রাণীগুলো থাকবে ওই পানিগুলো খালি পেটে পান করলে ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণে দ্রুত চলে আসা সম্ভাবনা বেশি

নিমের পাতা এবং তুলসী পাতা এ দুটি পাতার বেশ গুণ রয়েছে তাদের মধ্যে একটি গুণ হয়েছে একটি গুণ হচ্ছে ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে সাহায্য করে এই দুটি পাতা দৈনিক সকালবেলা খালি পেটে চিবিয়ে খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসার সম্ভাবনা থাকে দ্রুত ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য এইসব খাবারের কোন বিকল্প নেই

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা ফল 

ভিটামিনের উৎস হচ্ছে ফলমূল ফলমূল রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ক্যালসিয়াম এবং আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার মতন গুন ফলমূল খেলে আমাদের শরীরের অনেক রোগ কমে যায় তবে আমরা অনেকেই জানিনা কোন ফলগুলো কোন সময় খেলে কোন রোগের ক্ষেত্রে কাজে দিবে তবে সমস্যা নাই

আপনার যদি পরিষ্কার ভাবে জানা না থাকে ডায়াবেটিস রোগীর জন্য কোন ফল খাওয়া ভালো তবে এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে কে আর্টিকেলটিতে আপনি জানতে চলেছেন ডায়াবেটিস রোগীর জন্য কোন ফল গুলো খাওয়া অত্যন্ত স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী চলুন তবে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকায় যে ফলগুলো নিয়মিত রাখলে ডায়াবেটিস কে অতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে 
  • আপেল 
  • তরমুজ 
  • কমলা 
  • লেবু 
  • পেয়ারা 
  • আনারস 
  • পেঁপে 
  • চেরি 
  • তেতুল 
  • নিম পাতা 
  • তুলসী পাতা 
  • কালোজাম 
বিশেষ এইসব খাবার ফল যা ডাইবেটিস রোগীর জন্য খাওয়া অত্যন্ত উপকারী ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য এই ফলগুলোর কোনো বিকল্প নেই এই ফলগুলো খাবার আগে জানতে হবে যে যেসব ফলে ফ্যাট ও সোডিয়াম এবং শরীরের রক্তের সুগার মাত্রাবৃদ্ধি করতে পারে সেইসব ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে এছাড়াও যে ফল আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরি যোগ করতে সাহায্য করে 

ডায়াবেটিস রোগীকে সেইসব ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে উপরের উল্লেখিত হল গুলোতে ভিটামিন সি ভিটামিন এ পটাশিয়াম এবং ফাইবার এই উপাদান গুলোর পরিমান বেশি যা ডায়বেটিস রোগীর জন্য উপকারী ফল ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণে আনার সাহায্য করতে পারে

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা বই

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা হয়তো অনেকেই জানতে চাচ্ছেন যে ডায়াবেটিকস রোগীর খাদ্য তালিকার বই কোথায় পাওয়া যায় তবে আপনাদের আমরা সাজেশন বা পরামর্শ দিচ্ছি যে যদি আপনার ডায়াবেটিস রোগ ধরা পড়ে তাহলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং নিজের দৈনন্দিন জীবনকে নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন এবং উপরের উল্লেখিত যে ফলমূল যে সবজিগুলো খাবার খাওয়া যাবে

এবং যেগুলো খাওয়া যাবে না এবং কিছু নিয়ম গুলো দেওয়া আছে এগুলো নিয়মিত পালন করলে অবশ্যই আপনি ভালো ফলাফল পাবেন এছাড়াও যদি আপনার ডায়াবেটিক্স রোগ খাদ্য তালিকা অত্যন্ত প্রয়োজন হয় তাহলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটিকে ভালোভাবে পড়লে অবশ্যই ডায়াবেটিস কে কিভাবে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন তবে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করলে আপনার জন্য অত্যন্ত ভালো হবে এবং হয়তো ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা বা একটি সিট আকারে আপনাকে খাদ্য তালিকা উল্লেখ করে দিতে পারে

ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা সবজি

আমরা দৈনন্দিন জীবনে মাছ মাংস থেকে বেশি পরিমাণে খাবার তালিকায় সবজি খেয়ে থাকি কিন্তু বিভিন্ন কারণে আমাদের জানা থাকে না যে কোন সবজি গুলো আমাদের কোন রোগের ক্ষেত্রে কাজ করে থাকে এবং কোন সময় খাওয়া উচিত তবে সমস্যা নাই এখন আপনাদের যে সবজি গুলো ডায়াবেটিস রোগীর খাওয়া এবং খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত

এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব ডায়াবেটিস রোগের খাদ্য তালিকা সবজি সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথে থেকে পুরো আর্টিকেলটি পড়ে শেষ করুন ডায়াবেটিস রোগীর জন্য প্রথমে যেসব খাবার খাওয়া পরিহার করতে হবে সেসব খাবারগুলো হচ্ছে যেসব খাবার আমাদের শরীর অতিরিক্ত ক্যালরি যোগ করে আমাদের ব্লাড সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি করে 
  • ভাজাপোড়া 
  • অতিরিক্ত তেল 
  • মিষ্টি জাতীয় ফল 
  • মিষ্টি জাতীয় 
কোন খাবার ইত্যাদি বিশেষ করে মিষ্টি যুক্ত খাবার এবার আপনাদের বলি ডায়াবেটিস রোগীর যেসব সবজি খাওয়া উচিত পালং শাক মিষ্টি কুমড়া ঢেড়স মটরশুটি ব্রকলি লেটুস কালো বিনস ইত্যাদি বিশেষ করে খেয়াল রাখতে হবে যে যেসব খাবারে ম্যাগনেসিয়াম এবং ইনসুলিন এর কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে সেই সব খাবার গুলো ডায়াবেটিস রোগীকে নিয়মিত খেতে হবে এবং পরামর্শ অনুযায়ী নিজের জীবনকে পরিচালনার চেষ্টা করতে হবে

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি ডায়াবেটিস রোগীর খাদ্য তালিকা এবং অন্যান্য সব সংযুক্ত তথ্য যেগুলো জানতে পেরে আশা করছি আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন যদি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়-স্বজন সবাইকে এই আর্টিকেলটি পড়ার আমন্ত্রণ জানাবেন এবং সেই সাথে এই আর্টিকেলটিকে শেয়ার দিয়ে পাশে থাকবেন ধন্যবাদ এবং কোন ভুল ত্রুটি হলে কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪